নববর্ষের আনন্দ সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার মাঝে হয়ে গেলো আমাদের বর্ষবরণ ১৪২৫, তারই কিছু ছবিতে ছবিতে……… শুভ নববর্ষ ১৪২৫
অতীতের কিছু প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, ভালো মন্দের স্মৃতি নিয়ে আরেকটা নতুন বছরের শুরু। ধর্ম-বর্ণ, ধনী-গরীব, ছোট-বড় গোত্র নির্বিশেষে বাঙ্গালী জাতির ঐতিহ্য নিয়ে নববর্ষ আমাদের দরজায় হাজির হয়, ভেদাভেদভুলিয়ে আমাদের এক করে। নববর্ষের ডাকে সাড়া দিয়ে নতুন বর্ষ বরণে দেশের আনাচে কানাচে চলে নানা আয়োজন। সব শ্রেণীর মানুষ ভেদাভেদ ভুলে নববর্ষের আনন্দে সামিল হয়ে থাকলেও আমাদের সমাজের একটি
১৬ ডিসেম্বর, শুক্রবার সকাল বেলা সংসদ ভবনের সাজসাজ রব চারদিকে। বিজয়ের উচ্ছাসের জোয়ার ছড়িয়ে পড়ছে চতুর্দিকে। পথশিশুরা তবে কেন বঞ্চিত হবে এই বিজয় উৎসব থেকে? তাদের মধ্যেও উচ্ছ্বাস, আনন্দ, আর খুশির ছোঁয়া ছড়িয়ে পড়েছিল। সমবেত জাতীয় সংগীত দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। তারপর বিজয় দিবস সম্পর্কে আলোচনা হয়। সকালের আহার দিয়ে অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বের সমাপ্তি ঘটে।
শিশুরা এতো সকালেই দলবেঁধে উচ্ছ্বাসে কোথায় যেন ছুটে যাচ্ছে! আনন্দ আর হাশিখুশি পরিবেশ। ও আচ্ছা আজ তো চিড়িয়াখানায় আমাদের শিশুদের নিয়ে পিকনিকের দিন। একসাথে সকালের নাস্তা দিয়েই কার্যক্রম শুরু হয়। তারপর বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে চিড়িয়াখানা দেখার পালা। কারো চোখে বিষ্ময় ওরে বাবা এতো বড়ো জলহস্তী! কেউ বাঘ দেখে, কেউ সিংহ দেখে, কেউ সাপ দেখে
২ অক্টোবর পথশিশু দিবস। পথশিশু সেবা সংগঠন এই দিবসে শিশুদের অধিকার, তাদের দাবী এবং মনের কথা প্রকাশের জন্য বাংলা একাডেমীর বিপরীতে এই দিবসটি পালন করে। চিত্র অঙ্কন, চিত্র প্রদর্শনী, গান, সচেতনতামূলক নাটক, বিনোদন, স্বেচ্ছাসেবী এবং শিশুদের একসাথে খাওয়া -দাওয়া আরো নানারকম কার্যক্রম দিয়ে ভরপুর ছিলো দিবসটি। এই দিনে একটাই প্রত্যাশা যেন কখনো আর দিবস পালন
পথশিশুদের সেবার মান উন্নয়ন এবং দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সংগঠন বিভিন্ন সময় স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে থাকে। গত ২৯.০৭.২০১৬ তারিখ শুক্রবার প্রায় দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছিলো। প্রশিক্ষণসূচী বেশ চমৎকার ছিলো। – আচরণ ব্যবস্থাপনার সূচনা পদ্ধতি,– ভালো শ্রোতা হও,– আচরণ ব্যবস্থাপনা,– শিক্ষা,– স্বেচ্ছাসেবীদের পারস্পরিক যত্ন,– কাউন্সেলিং,– শিশুদের বিভিন্ন খেলাধূলা পরিচিতি,– হ্যান্ডিক্রাফটস ( হাতে বানানো